Colesed School ১৯৭৩ সালে জলপাইগুড়ি শহরের ২১ নম্বর ওয়ার্ডে স্থাপিত হয়েছিল ভবেশ চন্দ্র বালিকা বিদ্যালয়। স্থানীয় সুভাষ চন্দ্র বোস এবং শম্ভুনাথ মুখোপাধ্যায়ের উদ্যোগে স্থাপিত হয়েছিল স্কুলটি। প্রথমে একটি বাড়িতে স্কুলটির পঠন-পাঠন চলত। পরবর্তী কালে নানা বাধা বিপত্তি কাটিয়ে স্কুলটি বর্তমান জায়গায় স্থাপিত হয়। প্রথম দিকে প্রচুর সংখ্যক পড়ুয়া স্কুলটিতে ভর্তি হতো। কিন্তু বছর ১০ হলো স্কুলটি তে ধীরে ধীরে কমতে শুরু করেছে পড়ুয়ার সংখ্যা।
গত বছর ৫ ম শ্রেণীতে মাত্র ৫ জন স্কুলটিতে ভর্তি হয়েছে। বর্তমানে এই স্কুলে পড়ুয়ার সংখ্যা মাত্র ৮৭। স্কুল টি মাধ্যমিক স্তর পর্যন্ত হওয়ায় পড়ুয়ার সংখ্যা কম বলে জানাচ্ছে স্কুল কর্তৃপক্ষ। তাই পরবর্তী কালে স্কুলটিকে উচ্চ মাধ্যমিক স্তরে উন্নীত করার দাবি জানানো হচ্ছে। বর্তমানে স্কুলে পড়ুয়ার সংখ্যা বৃদ্ধি করার জন্য, যথাসাধ্য চেষ্টা করা হচ্ছে। লিফলেট বিলি করা সহ একাধিক পদক্ষেপ গ্রহন করা হচ্ছে।
Colesed School : পড়ুয়ার অভাবে বন্ধ হওয়ার পথে স্কুল
Nabadwip : স্টেশন জুড়ে দুষ্কৃতীদের রমরমা, স্থায়ী সমাধান চান বাসিন্দারা
Mutton Panthers : উত্তর কলকাতার বনেদি খাবার – মাটন প্যান্থারাস, আবিষ্কারেই ঐতিহ্য
More News – Ghatal News : নাবালিকা বিয়ে রুখতে ঘাটালের স্কুলে স্কুলে সচেতনতা শিবির ব্লক প্রশাসনের
Ghatal News নাবালিকা বিয়ে রুখতে এবার প্রত্যেক স্কুলে গিয়ে সচেতনতা শিবিরের সিদ্ধান্ত ঘাটাল ব্লক নাবালিকা বিয়ে প্রতিরোধ কমিটির। আজ ১২ জুন মঙ্গলবার ঘাটাল ব্লকের মনশুকা প্রমোদ দাসগুপ্ত হাইস্কুলে এই রকমই এক সচেতনতা শিবিরের আয়োজন করে ঘাটাল ব্লক প্রশাসন। শিবিরে নাবালিকা বিয়ে রুখতে নানান বার্তা দেওয়া হয় উপস্থিত সকলকে। ওই শিবির থেকে আজ নাবালিকা বিয়ে বন্ধের সামনের সারির লড়াকু ছাত্রী কিট্টু করকে পুরষ্কৃত করা হয়।
এর আগে কিট্টু কর নামে ওই ছাত্রী বিভিন্ন সময় নাবালিকা বিয়ে রুখতে সামনের সারির প্রতিনিধি হিসেবে কাজ করেছে। পাশাপাশি আজ ওই এলাকার শম্পা গোষ্মামী নামে এক কিশোরীকেও গ্রাম পঞ্চায়েতের তরফে আর্থিক সহযোগিতা করা হয়। ব্লক কমিটি সূত্রে খবর শম্পার এক সময় নাবালিকা অবস্থায় বিয়ের আয়োজন হয়েছিল। কিন্তু প্রশাসনের তৎপরতায় তা বন্ধ করা হয়েছে। তারপরেই জীবনের স্বাভাবিক ছন্দ্বে ফিরেছে ওই নাবালিকা।তারপরেই ব্লক প্রশাসন জানতে Continue Reading