পশ্চিম মেদিনীপুর: ঘাটাল: মনসারাম কর: Ghatal Master Plan পূর্ব ও পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার তেরোটি ব্লকের ১৬৫০ বর্গ কিমি এলাকার প্রায় কুড়ি লক্ষ অধিবাসীকে বাৎসরিক বন্যার হাত থেকে মুক্তি দিতে তৈরি হয়েছিল ‘৫৯ সালে “ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান”। সেই ঘাটাল মাস্টার প্লানে অবিলম্বে কেন্দ্রীয় অর্থ বরাদ্দ করে বর্ষার পরপরই যাতে কাজ শুরু হয়, সেজন্যে রাজ্যের নবনিযুক্ত সেচ ও জলপথ দপ্তরের মন্ত্রী পার্থ ভৌমিক মহাশয়কে তৎপর হওয়ার আবেদন জানিয়ে আজ স্মারকলিপি দিল ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান রূপায়ণ সংগ্রাম কমিটি।
কমিটির যুগ্ম সম্পাদক নারায়ণ চন্দ্র নায়ক বলেন, মাননীয় মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে পূর্বতন সেচ মন্ত্রীর প্রচেষ্টায় ও আমাদের লাগাতর আন্দোলনের চাপে ইতিমধ্যে প্রকল্পটি কেন্দ্রীয় সরকারের ‘ইনভেস্টমেন্ট ক্লিয়ারেন্স কমিটি’ ছাড়পত্র পেয়েছে। অর্থ মঞ্জুরের পূর্বে এখনো প্রয়োজনীয় “ইন্টার মিনিস্টরিয়াল কমিটি”র ছাড়পত্র পাওয়া। সেজন্য মন্ত্রী মহোদয়কে ওই বিষয়ে উদ্দ্যোগী হওয়ার আবেদন জানিয়ে ঐ স্মারকলিপি দেওয়া হয়েছে। এবং শীঘ্রই এ ব্যাপারে মন্ত্রী মহোদয় সময় দিলে ডেপুটেশন কর্মসূচি নেওয়া হবে।
Ghatal Master Plan : কেন্দ্রীয় অর্থ বরাদ্দ করে অবিলম্বে ঘাটাল মাস্টার প্ল্যান এর কাজ শুরুর দাবিতে নবনিযুক্ত সেচ মন্ত্রীকে স্মারকলিপি
Ghatal Flood বন্যার সময় পানীয় জলের সংকট মেটাতে ঘাটাল পৌরসভা কে দশটি জেনারেটর দেওয়া হল।
More News – বৃষ্টি হলেই স্কুলের ছাদ থেকে জল পড়ে, নেই ম্যানেজিং কমিটি, থমকে স্কুলের উন্নয়ন, আতঙ্কে ছাত্রীরা
চার বছর ধরে স্কুলের মেনেজিং কমিটি নেই। শিক্ষিকার সংখ্যা ১৮ থেকে কমতে কমতে ৭ জন হয়েছে, বৃষ্টি হলেই জরাজীর্ণ ছাদ থেকে ক্লাসরুমে জল পড়ে, ছাদের চাঙড় খসে খসে পড়ছে, উন্নয়নের বরাদ্দ টাকাও পড়ে রয়েছে, ভারপ্রাপ্ত শিক্ষিকার দাবি প্রশাসনের সব মহলে জানিয়েও কোনও সুরাহা হয়নি, ম্যানেজিং কমিটি না থাকায় অবর বিদ্যালয় পরিদর্শককে স্কুলের প্রশাসক হিসেবে রেখেছে শিক্ষা দপ্তর, প্রশাসকের ভূমিকায় অসন্তুষ্ট স্কুলের প্রধান শিক্ষিকা, কার্যত অচলঅবস্থায় স্কুল।
এই ছবি খড়ার সূর্য কুমার হেমাঙ্গিনী হাইত বালিকা বিদ্যালয়ের। স্কুলের ভারপ্রাপ্ত শিক্ষিকা রেশমী চক্রবর্তী জানাচ্ছেন চার বছর ধরে মেনেজিং কমিটি না থাকার ফলে থমকে রয়েছে স্কুলের উন্নয়ন। স্কুলের উন্নয়নে জন্য ঘাটালের বিধায়কের দেওয়া সাড়ে চার লক্ষ টাকার থাকা সত্তেও কোনও কাজ করা সম্ভব হয়নি। এর আগেও তৎকালীন বিধায়কের দেওয়া দশ লক্ষ টাকাও ফেরত চলে গেছে। Continue Reading