Rainy Season ক্যালেন্ডারে ভরা আষাঢ়। কিন্তু বাদলেও ইলিশ কই? মত্স্যজীবীরা সমুদ্রে গেলেও ফিরছেন খালি হাতেই। জ্বালানির খরচ দিন দিন বাড়তে থাকায় কপালে ভাঁজ ট্রলার মালিকদের একাংশের। মাঝ সমুদ্রে রুপোলি শস্যের খোঁজে গেলেও ট্রলার ভরছে না। যাওবা মাছ উঠছে তাতে লাভের মুখ দেখছেন না দিঘার মত্স্যজীবীরা। ইলিশের মন্দা চলছে বছর কয়েক থেকেই। একটানা লোকসানের ফলে ট্রলার নিয়ে সাগরে ভাসার ঝুঁকি নিচ্ছেন না মত্স্যজীবীরা। পাল্লা দিয়ে জ্বালানির দাম বাড়তে থাকায় মুখভার ট্রলার মালিকদেরও। প্রমাণ আকার ইলিশ না মেলায়, বাজার ছেয়েছে চিংড়ি ও অন্যান্য মাছ।
অল্প বিস্তর ইলিশ বিকোলেও দাম মধ্যবিত্তের নাগালের বাইরে। মত্স্যজীবীদের একটা বড় অংশ ফি বছর ভরসা করে থাকেন ইলিশের অপেক্ষায়। এই পেশার সঙ্গে জড়িয়ে রয়েছেন লক্ষাধিক মানুষ। আষাড় শেষ হতে চললেও অপ্রতুল ইলিশের জোগান দুশ্চিন্তায় রেখেছে তাঁদের। মত্স্যজীবীদের দাবি, ডিজেলের দামে প্রশাসন ভর্তুকি দিলে ইলিশের খোঁজে সাগরে পাড়ি দিতে কিছুটা হলেও ভরসা পাবেন তাঁরা। আগেই করোনার দাপটে অর্থনীতি ঝিমিয়ে পড়েছিল। অতিমারির প্রভাব কাটিয়ে ইলিশের বাজার এবার কিছুটা চাঙ্গা হবে বলে ভেবেছিলেন বহু পেশার মানুষ।
Rainy Season : তোমার দেখা নাই
কিন্তু ইলিশের বাজার এখনও মন্দাই। এর কারণ হিসেবে ঝিরিঝিরি বৃষ্টি ও পূবালি হাওয়ার অভাবকেই। বছরের একটা সময় ইলিশ ধরতে নিষেধ করা হয় মত্স্যজীবীদের। কিন্তু সেই নিষেধাজ্ঞা এক সময় তুলে নেওয়া হয়। কিন্তু তারপরেও রুপোলি শস্যের ভাঁড়ারে টান দেখা দিচ্ছে। অতিমারির জেরে অনেকেই পেশা পাল্টে ফেলে দিয়েছেন। ইলিশের টান কম থাকলে বাঙালির ইলিশ রসনা বঞ্চিত হবে এ কথা বলাই বাহুল্য।
Mutton Panthers : উত্তর কলকাতার বনেদি খাবার – মাটন প্যান্থারাস, আবিষ্কারেই ঐতিহ্য
More News – স্টেশনজুড়ে দুষ্কৃতীদের রমরমা, স্থায়ী সমাধান চান বাসিন্দারা
এক সময়ের প্রাচীন নবদ্বীপ ঘাট স্টেশন এখন ধ্বংসের মুখে। রেলের সরঞ্জাম থেকে অফিস সবেতেই দুষ্কৃতীদের অবাধ যাতায়াত হয়ে উঠেছে। শান্তিপুর থেকে নবদ্বীপ পর্যন্ত মিটার গেজ রেল লাইন তুলে দিয়ে ব্রড গেজ রেল লাইন বসানো হয়। জমি জটের কারণে ট্রেন চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। স্থানীয়রা নতুন রেললাইন চালুর দাবি তুলেছে। বেশ কয়েক দশক আগে নদিয়ার শান্তিপুরে চালু ছিল চার বগির Continue Reading